আমরা সাধারণত যেসব গোয়েন্দা কাহিনী পড়ি, সেগুলো রক্তমাংসের চেহারা না হওয়ায় তাদের মধ্যে প্রায়ই কিছু অতিমানবীয় গুন থেকে থাকে। শখের গোয়েন্দা তো বটেই, এমনকি শবর দাশগুপ্ত গোয়েন্দা পুলিশ হয়েও বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী হন। লেখকদের একটা স্বাধীনতা থাকে তাঁদের মানসপুত্রকে পাঠকদের সামনে একটু বেশিই আকর্ষণীয় করে উপস্থাপনের। কিন্তু বাস্তবের পুলিশের তো সে ক্ষমতা থাকেনা। তাহলে তাঁরা কিভাবে এক একটা কেসের সমাধান করেন? তাঁদের তো হাত পাও বাঁধা থাকে আইনের কাছে। তাই তাদের কার্যপদ্ধতিও হয় অন্যরকম। আর সেসব নিয়েই লেখকের এই বই।সুপ্রতিম সরকার, কলকাতা পুলিশের অন্যতম বড়কর্তা ছিলেন। তার লেখা গোয়েন্দাপিঠ লালবাজার অত্যন্ত জনপ্রিয় হয় পাঠক মহলে। এই সিরিজের দ্বিতীয় বই গোয়েন্দাপিঠ লালবাজার ইন্টারনেটে কার্যত অমিল। তাই বইটা এখানে আপলোড করলাম। আশা করি পাঠকদের কাজে আসবে বইটা।
তবে লেখক যেহেতু পুলিশেরই একজন তাই অজান্তেই হয়ত একটা তুলনা আসবে প্রথম এই ধরনের কাজ করা প্রিয়নাথ দারোগার সাথে। তাঁর সম্পাদনা করা দারোগার দফতরেরও কয়েকটি কপি থাকল গোয়েন্দাপিঠ লালবাজারের প্রথম পর্বের সাথে।
তবে লেখক যেহেতু পুলিশেরই একজন তাই অজান্তেই হয়ত একটা তুলনা আসবে প্রথম এই ধরনের কাজ করা প্রিয়নাথ দারোগার সাথে। তাঁর সম্পাদনা করা দারোগার দফতরেরও কয়েকটি কপি থাকল গোয়েন্দাপিঠ লালবাজারের প্রথম পর্বের সাথে।
It is very good book
ReplyDeleteঅসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
ReplyDelete